১৯১৮ সালের তৎকালীন বালিয়াটী পশ্চিম বাড়ীর জমিদার শ্রীযুক্ত বাবু যুগেন্দ্র লাল রায় চৌধুরী গণদের সহায়তায় বালিয়াটী রাধা ভলস্নব নামে একটি ফ্রী প্রাইমারী স্কুল স্থাপিত করেন । শিক্ষকের বেতনাদি তৎকালিন জমিদার বহন করতেন ।ঐ সময় প্রধান শিক্ষক ছিলেন নবদ্বীপ কুমার চক্রবর্তী । পরে যুগেশ চন্দ্র সাহা প্রধান শিক্ষকের দায়িতব পালন করেন।বিদ্যালয়টি ১৯৪১সনে সরকারের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় । তৎকালিন সময়ে স্কুলের নিজস্ব কোন ভূমি ছিল না । জমিদারদের একটি নাট্য মন্দিরে স্কুলের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় । এইভাবে ১৯৬০ইং পর্যমত্ম পরিচালিত হয় । বাবু যুগেশ চন্দ্র সাহা এর মৃত্যুর পর ১৯৬০সালের ১এপ্রিল হতে মোঃ আশরাফ আলী মিঞা প্রধান শিক্ষকের দায়িতব গ্রহন করেন । তখন বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মোট পদ ছিল ৪টি । ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাও ছিল প্রায় ১৫০ জন এবং ১ম থেকে ৫ম শ্রেনী পর্যমত্ম পাঠদান করা হতো । বিদ্যালয়টি সরকারী নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার পর থেকে অদ্যাবধি পর্যমত্ম প্রতি বৎসরই বৃত্তি পেয়ে আসছে ।জনাব আশরাফ আলী মিঞার প্রচেষ্টায় জমিদারদের দ্বারা (বালিয়াটী পশ্চিমবাড়ী ও গোলাবাড়ী জমিদারগণ) .৬৬ শতাংশ জায়গা স্কুলের নামে সরকার বরাবর রেজিষ্ট্রী করে নেওয়া হয় এবং ১৯৬২-৬৩সনে জনাব আশরাফ আলী মিঞার সহযোগীতায় জেলা স্কুল বোর্ড হইতে ১০০০০/= (দশ হাজার টাকা ) মাত্র বরাদ্ধ পাওয়া যায় । তৎকালীন সময়ে ইউ,পি চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুল হক সাহেবের সহায়তায় স্থানীয় চাঁদা দ্বারা অত্র বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয় । সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী বিদ্যালয়টির দৈর্ঘ্য ৮৪ ফুট ও প্রস্থ ২৪ ফুট করার কথা থাকিলে ইহা প্রধান শিক্ষকের প্রচেষ্টায় দৈর্ঘ্য ৯৪ ফুট ও প্রস্থ্য ২৬ ফুট পর্যমত্ম বর্ধিত করা হয় এবং দেয়াল গুলো ১০ ইঞ্চি করা হয় । বেইজ ঢালাই ২৫ইঞ্চি ও উচ্চতা ৬ ইঞ্চি করা হয় । দেয়ালের উচ্চতা ১০ফুট এবং টিনের চাল দেয়া হয় । উলেস্নখ থাকে যে মেঝে পাকা সহ ৮ফুট বারান্দাও করা হয় ।স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী বৃদ্ধি পাওয়ায় বিদ্যালয়ে স্থান সংকুলান না হওয়ায় ২৮ ফুট দৈর্ঘ্য আরেকটি গৃহ নির্মাণ করা হয় । বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে শিক্ষক সংখ্যা ১১জনে উন্নীত করা হয় । বিদ্যালয়টি উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হওয়া এবং বিদ্যালয়ের কার্য্যক্রম পর্যালোচনা করে ১৯৯২ সনে বালিয়াটী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টিকে বালিয়াটী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে ।
১৯১৮ সালের তৎকালীন বালিয়াটী পশ্চিম বাড়ীর জমিদার শ্রীযুক্ত বাবু যুগেন্দ্র লাল রায় চৌধুরী গণদের সহায়তায় বালিয়াটী রাধা ভলস্নব নামে একটি ফ্রী প্রাইমারী স্কুল স্থাপিত করেন । শিক্ষকের বেতনাদি তৎকালিন জমিদার বহন করতেন ।ঐ সময় প্রধান শিক্ষক ছিলেন নবদ্বীপ কুমার চক্রবর্তী । পরে যুগেশ চন্দ্র সাহা প্রধান শিক্ষকের দায়িতব পালন করেন।বিদ্যালয়টি ১৯৪১সনে সরকারের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় । তৎকালিন সময়ে স্কুলের নিজস্ব কোন ভূমি ছিল না । জমিদারদের একটি নাট্য মন্দিরে স্কুলের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় । এইভাবে ১৯৬০ইং পর্যমত্ম পরিচালিত হয় । বাবু যুগেশ চন্দ্র সাহা এর মৃত্যুর পর ১৯৬০সালের ১এপ্রিল হতে মোঃ আশরাফ আলী মিঞা প্রধান শিক্ষকের দায়িতব গ্রহন করেন । তখন বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকসহ মোট পদ ছিল ৪টি । ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাও ছিল প্রায় ১৫০ জন এবং ১ম থেকে ৫ম শ্রেনী পর্যমত্ম পাঠদান করা হতো । বিদ্যালয়টি সরকারী নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার পর থেকে অদ্যাবধি পর্যমত্ম প্রতি বৎসরই বৃত্তি পেয়ে আসছে ।জনাব আশরাফ আলী মিঞার প্রচেষ্টায় জমিদারদের দ্বারা (বালিয়াটী পশ্চিমবাড়ী ও গোলাবাড়ী জমিদারগণ) .৬৬ শতাংশ জায়গা স্কুলের নামে সরকার বরাবর রেজিষ্ট্রী করে নেওয়া হয় এবং ১৯৬২-৬৩সনে জনাব আশরাফ আলী মিঞার সহযোগীতায় জেলা স্কুল বোর্ড হইতে ১০০০০/= (দশ হাজার টাকা ) মাত্র বরাদ্ধ পাওয়া যায় । তৎকালীন সময়ে ইউ,পি চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুল হক সাহেবের সহায়তায় স্থানীয় চাঁদা দ্বারা অত্র বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয় । সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী বিদ্যালয়টির দৈর্ঘ্য ৮৪ ফুট ও প্রস্থ ২৪ ফুট করার কথা থাকিলে ইহা প্রধান শিক্ষকের প্রচেষ্টায় দৈর্ঘ্য ৯৪ ফুট ও প্রস্থ্য ২৬ ফুট পর্যমত্ম বর্ধিত করা হয় এবং দেয়াল গুলো ১০ ইঞ্চি করা হয় । বেইজ ঢালাই ২৫ইঞ্চি ও উচ্চতা ৬ ইঞ্চি করা হয় । দেয়ালের উচ্চতা ১০ফুট এবং টিনের চাল দেয়া হয় । উলেস্নখ থাকে যে মেঝে পাকা সহ ৮ফুট বারান্দাও করা হয় ।স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী বৃদ্ধি পাওয়ায় বিদ্যালয়ে স্থান সংকুলান না হওয়ায় ২৮ ফুট দৈর্ঘ্য আরেকটি গৃহ নির্মাণ করা হয় । বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে শিক্ষক সংখ্যা ১১জনে উন্নীত করা হয় । বিদ্যালয়টি উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হওয়া এবং বিদ্যালয়ের কার্য্যক্রম পর্যালোচনা করে ১৯৯২ সনে বালিয়াটী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টিকে বালিয়াটী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে ।
ক্রমিক নং | নাম | পদের নাম |
১ | জনাব মোঃ রম্নহুল আমিন | সভাপতি |
২ | জনাব মীর সোহেল আহম্মেদ চৌধুরী | সহঃ সভাপতি |
৩ | জনাব চন্দ্রিমা সাহা | সদস্য |
৪ | জনাব রামাপদ বিশ্বাস | সদস্য |
৫ | জনাব রমেন্দ্র নারায়ন রায় চৌধুরী | সদস্য |
৬ | জনাব আব্দুল খালেক | সদস্য |
৭ | জনাব বাবুল হোসেন | সদস্য |
৮ | জনাব শাহানাজ আক্তার | সদস্য |
৯ | জনাব আফরোজা আক্তার | সদস্য |
১০ | জনাব আবুল কাশেম | সদস্য |
১১ | মাহমুদা বেগম | সদস্য সচিব |
সাল | ট্যালেন্টপোল | সাধারন | মোট |
২০১৩ | ৩ | ৪ | ৭ |
২০১২ | ১ | ৪ | ৫ |
২০১১ | ৬ | ৫ | ১১ |
২০১০ | ৮ | ৩ | ১১ |
২০০১৪ | ২ | ২ | ৪ |
সাল | ট্যালেন্টপোল | সাধারন | মোট |
২০১৩ | ৩ | ৪ | ৭ |
২০১২ | ১ | ৪ | ৫ |
২০১১ | ৬ | ৫ | ১১ |
২০১০ | ৮ | ৩ | ১১ |
২০০১৪ | ২ | ২ | ৪ |
সাল | ট্যালেন্টপোল | সাধারন | মোট |
২০১৩ | ৩ | ৪ | ৭ |
২০১২ | ১ | ৪ | ৫ |
২০১১ | ৬ | ৫ | ১১ |
২০১০ | ৮ | ৩ | ১১ |
২০০১৪ | ২ | ২ | ৪ |
শিক্ষার মান উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন । ঝড়ে পরা হ্রাস করা । প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা দানের লক্ষে ডিজিটাল পদ্ধতিতে শ্রেণিকে পাঠদান করা । আর এজন্য প্রয়োজন আধুনিক ভবন ও শ্রেনি কক্ষের ।
মাহমুদা বেগম , প্রধান শিক্ষক , বালিয়াটী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,সাটুরিয়া , মানিকগঞ্জ ।
মোবাইল নং -০১৭২৯৯৯২৮৯৬ ,
ই-মেইল : baliati.satu@gmail.com
অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী আছে উচ্চ বিদ্যালয়ের।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস